এবারের নির্বাচনে ঘুঘুকে আর ধান খেতে দেয়া হবে না : মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
পিবিসি নিউজ ডেস্কঃ নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, হারিয়ে দেয়া নির্বাচনে বিএনপি আর যাবে না। বারবার ঘুঘু তুমি খেয়ে গেছো ধান। এবারের নির্বাচনে ঘুঘুকে আর ধান খেতে দেয়া হবে না।
ঠাকুরগাঁও শহরে বিএনপি কার্যালয়ে শনিবার (২১শে জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে শীতবস্ত্র বিতরণের আগে দেয়া বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
নির্দলীয় সরকারের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করা দলটির মহাসচিব বলেন, এখন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও জনগণ ভোট দিতে পারে না। নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীদের কৌশল করে হারিয়ে দেয়া হয়।
বিগত দুটি সংসদ নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি অভিযোগ করে ফখরুল বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে আগের রাতেই ভোট হয়েছে। এবারে তা হবে না। আগে যেমন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হতো, জনগণ তার নিজের ভোট নিজে দিত, তেমন নির্বাচন দিতে হবে।
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণের সমালোচনা করে বিএনপির বর্ষীয়ান এ রাজনীতিক বলেন, এই মেশিনে ধানের শীষে ভোট দিলে নৌকায় চলে যাবে। ইভিএম মেশিনে ভোট দেয়ার পর ভোটারকে একটি পেপার দেয়া হয় যে, আপনি কোথায় ভোট দিলেন তার একটা ডকুমেন্ট। ইন্ডিয়াতে দেয়া হয়, পৃথিবীর অন্যান্য দেশে দেয়া হয়; এখানে দেয়া হয় না। আমরা এবার এটা করতে দেব না। পরিষ্কার কথা, মানে সসম্মানে বিদায় হোন; একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেন।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন নিয়ে ইতরামি আর চলবে না। আমরা জনগণকে নিয়ে এবং সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলন করছি। আমরা যদি এ আন্দোলনে জয়লাভ করতে পারি, তাহলে একটি জাতীয় সরকার গঠন হবে। সে জাতীয় সরকারে সব দলগুলোর প্রতিনিধি থাকবে, যারা আন্দোলনে থাকবে। আর সেখানে আমরা ২৭টা প্রস্তাব দিয়েছি। এগুলো আমরা বাস্তবায়ন করতে চাই।
লেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণের সমালোচনা করে বিএনপির বর্ষীয়ান এ রাজনীতিক বলেন, এই মেশিনে ধানের শীষে ভোট দিলে নৌকায় চলে যাবে। ইভিএম মেশিনে ভোট দেয়ার পর ভোটারকে একটি পেপার দেয়া হয় যে, আপনি কোথায় ভোট দিলেন তার একটা ডকুমেন্ট। ইন্ডিয়াতে দেয়া হয়, পৃথিবীর অন্যান্য দেশে দেয়া হয়; এখানে দেয়া হয় না। আমরা এবার এটা করতে দেব না। পরিষ্কার কথা, মানে সসম্মানে বিদায় হোন; একটা তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেন।তিনি আরও বলেন, নির্বাচন নিয়ে ইতরামি আর চলবে না। আমরা জনগণকে নিয়ে এবং সমস্ত রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলন করছি। আমরা যদি এ আন্দোলনে জয়লাভ করতে পারি, তাহলে একটি জাতীয় সরকার গঠন হবে। সে জাতীয় সরকারে সব দলগুলোর প্রতিনিধি থাকবে, যারা আন্দোলনে থাকবে। আর সেখানে আমরা ২৭টা প্রস্তাব দিয়েছি। এগুলো আমরা বাস্তবায়ন করতে চাই।